টুইট বিতর্কে সচিনের মেয়ে সারা তেন্ডুলকর
নিজেদের ব্যক্তিগত মতামত, ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি এখন ভক্তদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ককেই বেশি ব্যবহার করে থাকেন বিভিন্ন জগতের বিখ্যাত ব্যক্তিরা। আবার এই সোশ্যাল সাইটগুলোর
দৌলতেই মাঝে মাঝে বিতর্কে জড়িয়ে পড়তে হয় তাঁদের। কখনও ভুঁয়ো টুইট অ্যাকাউন্ট খুলে সেলিব্রিটিদের নাম করে টুইট করা হয়, কখনও আসল অ্যাকাউন্ট ‘হ্যাক’ করে বিতর্কিত টুইট করা হয়। টুইট-বিতর্কের সর্বশেষ শিকারের নাম সচিন তেন্ডুলকর। বা বলা ভাল তাঁর মেয়ে সারা তেন্ডুলকর। গত কয়েক দিন সারার নামে একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে “নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হবেন” জাতীয় টুইট করা হতে থাকে। যা নিয়ে নিয়ে শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। বিভিন্ন সর্বভারতীয় চ্যানেলে ‘সারা’র টুইট তুলে ধরা হয়। সোশ্যাল সাইটগুলোতেও তীব্র প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত শনিবার নিজের সরকারি ফেসবুক মারফত সচিন জানিয়ে দেন, তাঁর মেয়ের কোনও টুইটার অ্যাকাউন্ট নেই। ফেসবুকে সচিন পোস্ট করেন, “দয়া করে আমার দুই সন্তান সারা আর অর্জুনের নামে কোনও ভুঁয়ো টুইটার হ্যান্ডলকে বিশ্বাস করবেন না। ওরা টুইটারে নেই।” সচিন ফেসবুকে নিজে এই মন্তব্য করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আবার ক্ষমা চেয়ে নিল অপরাধী। সচিনকে উদ্দেশ্য করে একটি টুইট করা হয়। যেখানে লেখা হয়েছে, “সারার নামের টুইটার হ্যান্ডলটা তেন্ডুলকর পরিবারের এক ভক্তের তৈরি। আমি কখনওই আপনাকে আঘাত দিতে চাইনি। আপনি আমার কাছে ঈশ্বর।”
Sara Tendulkar 19 |
Sara Tendulkar |
নিজেদের ব্যক্তিগত মতামত, ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি এখন ভক্তদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ককেই বেশি ব্যবহার করে থাকেন বিভিন্ন জগতের বিখ্যাত ব্যক্তিরা। আবার এই সোশ্যাল সাইটগুলোর
দৌলতেই মাঝে মাঝে বিতর্কে জড়িয়ে পড়তে হয় তাঁদের। কখনও ভুঁয়ো টুইট অ্যাকাউন্ট খুলে সেলিব্রিটিদের নাম করে টুইট করা হয়, কখনও আসল অ্যাকাউন্ট ‘হ্যাক’ করে বিতর্কিত টুইট করা হয়। টুইট-বিতর্কের সর্বশেষ শিকারের নাম সচিন তেন্ডুলকর। বা বলা ভাল তাঁর মেয়ে সারা তেন্ডুলকর। গত কয়েক দিন সারার নামে একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে “নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হবেন” জাতীয় টুইট করা হতে থাকে। যা নিয়ে নিয়ে শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। বিভিন্ন সর্বভারতীয় চ্যানেলে ‘সারা’র টুইট তুলে ধরা হয়। সোশ্যাল সাইটগুলোতেও তীব্র প্রতিক্রিয়া হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত শনিবার নিজের সরকারি ফেসবুক মারফত সচিন জানিয়ে দেন, তাঁর মেয়ের কোনও টুইটার অ্যাকাউন্ট নেই। ফেসবুকে সচিন পোস্ট করেন, “দয়া করে আমার দুই সন্তান সারা আর অর্জুনের নামে কোনও ভুঁয়ো টুইটার হ্যান্ডলকে বিশ্বাস করবেন না। ওরা টুইটারে নেই।” সচিন ফেসবুকে নিজে এই মন্তব্য করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আবার ক্ষমা চেয়ে নিল অপরাধী। সচিনকে উদ্দেশ্য করে একটি টুইট করা হয়। যেখানে লেখা হয়েছে, “সারার নামের টুইটার হ্যান্ডলটা তেন্ডুলকর পরিবারের এক ভক্তের তৈরি। আমি কখনওই আপনাকে আঘাত দিতে চাইনি। আপনি আমার কাছে ঈশ্বর।”
No comments:
Post a Comment