Speaker Dr.Shirin Sharmin Chawduhuri |
আওয়ামী লীগ ও মন্ত্রিসভা থেকে বহিস্কৃত সংসদ সদস্য লতিফ সিদ্দিকীর গ্রেফতার করতে স্পিকারের কোনো অনুমোতি প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
আজ বিকালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, কার্যপ্রণালীবিধি অনুযায়ী শুধুমাত্র সংসদ লবি, গ্যালারী, চেম্বর থেকে কোনো সংসদ সদস্যকে গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে স্পিকারের অনুমতি প্রয়োজন হয় এছাড়া কোনো অনুমতি লাগে না।
নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি আরো বলেন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী যেটা বলেছেন তা ঠিক নয়। এখানে স্পিকারের কোনো বিষয় না। তবে প্রচলিত আইনে সংসদ অধিবেশন শুরু হওয়ার ১৪ দিন আগে ও সংসদ অধিবেশন শেষ হওয়ার ১৪ দিন পর্যন্ত কোনো সিটিং এমপিকে গ্রেফতার করা যাবে না বলা আছে। এটিও ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান আমলের আইনে বলা আছে।সেই আইনের কারনেই তাকে গ্রেফতারের বিভ্রান্তি হচ্ছে।
স্পিকার বলেন, তবে কোনো সংসদ সদস্যকে গ্রেফতার করা হলে তাকে (স্পিকারকে) অবহিত করার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে স্পিকার সংসদে থাকলে সংসদে জানাতে হবে, না থাকলে চিঠি দিয়ে জানাতে হবে। সংসদ চলাকালীন হলে আমি বিষয়টি সংসদে পাঠ করে শুনাব। নবম জাতীয় সংসদে স্পিকার থাকাকালীনও সিটিং এমপিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল জানিয়ে স্পিকার বলেন, আমাকে অবহিত করার পর আমি সেটা সংসদে পাঠ করে শুনিয়েছি তখন। লতিফ সিদ্দিকীর সংসদ সদস্য পদের ব্যাপারে কারো কাছ থেকে কোনো চিঠি পাননি বলে জানান স্পিকার।
আজ বিকালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, কার্যপ্রণালীবিধি অনুযায়ী শুধুমাত্র সংসদ লবি, গ্যালারী, চেম্বর থেকে কোনো সংসদ সদস্যকে গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে স্পিকারের অনুমতি প্রয়োজন হয় এছাড়া কোনো অনুমতি লাগে না।
নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি আরো বলেন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী যেটা বলেছেন তা ঠিক নয়। এখানে স্পিকারের কোনো বিষয় না। তবে প্রচলিত আইনে সংসদ অধিবেশন শুরু হওয়ার ১৪ দিন আগে ও সংসদ অধিবেশন শেষ হওয়ার ১৪ দিন পর্যন্ত কোনো সিটিং এমপিকে গ্রেফতার করা যাবে না বলা আছে। এটিও ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান আমলের আইনে বলা আছে।সেই আইনের কারনেই তাকে গ্রেফতারের বিভ্রান্তি হচ্ছে।
স্পিকার বলেন, তবে কোনো সংসদ সদস্যকে গ্রেফতার করা হলে তাকে (স্পিকারকে) অবহিত করার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে স্পিকার সংসদে থাকলে সংসদে জানাতে হবে, না থাকলে চিঠি দিয়ে জানাতে হবে। সংসদ চলাকালীন হলে আমি বিষয়টি সংসদে পাঠ করে শুনাব। নবম জাতীয় সংসদে স্পিকার থাকাকালীনও সিটিং এমপিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল জানিয়ে স্পিকার বলেন, আমাকে অবহিত করার পর আমি সেটা সংসদে পাঠ করে শুনিয়েছি তখন। লতিফ সিদ্দিকীর সংসদ সদস্য পদের ব্যাপারে কারো কাছ থেকে কোনো চিঠি পাননি বলে জানান স্পিকার।